গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয় | Best lost registration papers Suggestion 2025

গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়: এই বিষয় নিয়ে চিন্তার কারান নেই, আমাদের নিজেদের অসতর্কতার জন্য মাঝে মধ্যে গাড়ির কাগজপত্র হারিয়ে ফেলি, এবং সহজে আমরা গাড়ির কাগজ কিভাবে পাবো তা নিয়ে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়

প্রথমেই আপনাকে সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করতে হবে। আপনি যে থানা এলাকায় আপনার কাগজপত্র হারিয়েছেন সে থানায়-ই জিডি বা সাধারণ ডাইরি করতে হবে। জিডি করার সময় কোনো প্রকার টাকা পয়সা দরকার হবে না।

গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়

 

জিডি করার সময় আপনার যে ডকুমেন্টস টি হারিয়েছে তার সম্পর্কে জানা সব তথ্যই জিডিতে উল্লেখ করবেন। যেমনঃ গাড়ির কাগজপত্র হারিয়ে গেলে গাড়ির নাম্বার, ইঞ্জিন নাম্বার, চ্যাসিস নাম্বার, কি নামে গাড়ি আছে ইত্যাদি ডকুমেন্টস উল্লেখ করতে হবে।

 

জিডি করার পরে কী করনীয়

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জিডি করার পরে আপনাকে ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে। ক্লিয়ারেন্স এর জন্য ডিএমপির আটটি ডিভিশনের যে কোনো একটি ডিভিশনে জিডি কপিসহ হাজির হলেই ক্লিয়ারেন্স পেয়ে যাবেন।

এক্ষেত্রে ব্যক্তির নিজেরই যেতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই, প্রতিনিধি পাঠালেও চলবে। অফিসে গেলে আপনার গাড়ির বিরুদ্ধে কোনো মামলা আছে কি না তা অনলাইন এ চেক করে দেখা হবে, যদি কোনো মামলা থেকে থাকে তবে তা অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে এবং তারপর ক্লিয়ারেন্স পাবেন। ক্লিয়ারেন্স সিল পেয়ে গেলে আপনার এ ধাপের কাজ শেষ।

 

ডিএমপিতে ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার জন্য আটটি অফিসের ঠিকানা

ট্রাফিক রমনা অফিস: ১০ সার্কিট হাউস রোড, রমনা, ঢাকা-১০০০
ট্রাফিক মতিঝিল অফিস: ৬ নং পুরানা পল্টন(কস্তুরি হোটেলের গলি), ঢাকা-১০০০
ট্রাফিক উত্তরা অফিস: বাড়ি-৮, রোড ২১(লা মেরিডিয়ান হোটেলের পেছনে)নিকুঞ্জ -২, খিলক্ষেত, ঢাকা
ট্রাফিক তেজগাঁও অফিস: ৮/৩ আওরঙ্গজেব রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
ট্রাফিক গুলশান অফিস: হাউজ নং-১০, রোড নং-২ই, বারিধারা জে-ব্লক, ঢাকা-১২১২
ট্রাফিক ওয়ারী অফিস: ৩/১ হাটখোলা রোড, ওয়ারী, ঢাকা-১২০৩
ট্রাফিক লালবাগ অফিস: ১৭৪/এ নিউ পল্টন, আজিমপুর, ঢাকা।
ট্রাফিক মিরপুর অফিস: বাড়ি-১/২/বি, লেন-১৪, ব্লক-এ, সেকশন-১০, মিরপুর, ঢাকা

আরও পড়ুন:

 

বিআরটিএ তে ফি জমা

BRTA অফিসে গিয়ে জিডি কপি ও আপনার আনুষঙ্গিক অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত এডির অফিসে গেলেই টাকা জমার পরিমাণ বলে দিবে। এবং প্রতিটি কাগজের জন্য আলাদা আলদা সরকারি নির্দারিত ফি রয়েছে যেমন- ট্যাক্স টোকেন ফি ২৩ টাকা, ফিটনেস কাগজের ফি ৩৪৫ টাকা, ব্ল বুক ফি ৫৭৫ টাকা, রোড পারমিট ফি ৮০৫ টাকা সে অনুযায়ী নির্ধারিত ব্যাংকে টাকা জমা দিতে হবে।

গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়

 

ব্যাংক থেকে দুটি রশিদ দেবে একটি গাড়ির মালিকের কপি আর একটি BRTA এর কপিে এবং গাড়ির প্রতিটা কাগজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন রশিদ দেবে।

 

গাড়ির কাগজ কি সবগুলো একসাথে পাওয়া যায়

না প্রতিটি কাগজের জন্য BRTA কিছু আলাদা নিয়ম আছে যেমন:

  • গাড়ির ফিটনেস: কাগজের জন্য অবশ্যই গাড়ি BRTA অফিসে নিয়ে যেতে হবে, এবং ব্যাংক থেকে যে ফিনেসের রশিদ দেওয় হয়েছে তা BRTA অফিসার ফিটনেসের কাগজে সাক্ষর করে দিলে তা ফিটনেস শাখায় জমা দিতে হবে। ফিটনেস শাখা থেকে আপানকে গাড়ির ফিটনেস পেপার দিয়ে দিবে।
  • ব্ল বুক এবং ট্যাক্স: টোকেনের জন্য আপনাকে রেজিষ্টার শাখা বা মালিকানা পরিবর্তন শাখায় যেতে হবে এবং ব্যাংক থেকে যে রশিদ দেওয়া হয়েছে BRTA অফিসার নিকট জমা দিতে হবে। BRTA আপানকে সাময়িক সমায়ের জন্য ব্ল- বুক এবং ট্যাক্স টোকেন দিবে এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার আগেই আপনার স্মাট কার্ড চলে আসবে
  • রোড পারমিট: কাগজের BRTA রোড পারমিট শাখায় যেতে হবে এবং ব্যাংক থেকে রোড পারমিট রশিদ দেওয়া হয়েছে BRTA অফিসার নিকট জমা দিতে হবে। আপানকে সাময়িক সমায়ের জন্য রোড পারমিটের জন্য একটি কাগজ দিবে, এবং কিছু দিনের মধ্যে আপনার অরজিনিয়াল কাগজ চলে আসবে।

 

গাড়ির কাগজ আসতে কত দিন সময় লাগে

BRTA অফিসের কার্যক্রম শেষ করার পরে প্রাপ্তি রসিদসহ কতদিন অপেক্ষা করতে হবে তা BRTA অফিস থেকেই বলে দিবে সে অনুযায়ী না পেলে অর্থাৎ নির্ধারিত তারিখে কাগজ না পেলে পুনঃরায় গিয়ে সময় বাড়িয়ে নিতে হবে। এই তারিখ শেষ হয়ে যাওয়ার কারণেও মামলা হতে পারে।

আরও পড়ুন: ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয় কি

 

BRTA সতর্কতা

জিডি গাড়ির কোনো বৈধ ডকুমেন্টস নয়। এক্ষেত্রে জিডি মানে আপনার ডকুমেন্টস হারিয়ে যাওয়ার কথা অফিসিয়ালি আপনি পুলিশ কে অবহিত করলেন বা জানালেন। জিডি কপি নিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ নয়, সার্জেন্ট জিডি কপি থাকার পরেও মামলা দিতে পারবেন।

 

FAQ

1.গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়?

উত্তর: BRTA অফিসে গিয়ে জিডি কপি ও আপনার আনুষঙ্গিক অন্যান্য কাগজপত্র নিয়ে দায়িত্ব প্রাপ্ত এডির কাছে জমা দিন।

2. গাড়ির কাগজ আসতে কত দিন সময় লাগে?

উত্তর: BRTA অফিসের কার্যক্রম শেষ করার পরে প্রাপ্তি রসিদসহ কতদিন অপেক্ষা করতে হবে তা BRTA অফিস থেকেই বলে দিবে।

3. BRTA সতর্কতা?

উত্তর: জিডি গাড়ির কোনো বৈধ ডকুমেন্টস নয়। এক্ষেত্রে জিডি মানে আপনার ডকুমেন্টস হারিয়ে যাওয়ার কথা অফিসিয়ালি আপনি পুলিশ কে অবহিত করলেন বা জানালেন।

 

উপসংহার

প্রথমেই আপনাকে সংশ্লিষ্ট থানায় জিডি করতে হবে। আপনি যে থানা এলাকায় আপনার কাগজপত্র হারিয়েছেন সে থানায়-ই জিডি বা সাধারণ ডাইরি করতে হবে।

গাড়ির কাগজ হারিয়ে গেলে কি করনীয়

 

জিডি করার সময় কোনোপ্রকার টাকা পয়সা দরকার হবে না। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স জিডি করার পরে আপনাকে ট্রাফিক ক্লিয়ারেন্স নিতে হবে।

নতুন বাইক কেনার পর করণীয় | বাইক কেনার আগে জেনে নিন | Exclusive Guide 24

নতুন বাইক কেনার পর করণীয়: সম্পূর্ণ গাইড। নতুন বাইক কেনার পর আনন্দের পাশাপাশি কিছু দায়িত্বও চলে আসে। বাইকের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ সঠিকভাবে না করলে এটি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই নতুন বাইক কেনার পর কী কী করণীয় তা জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নিবন্ধে আমরা নতুন বাইক কেনার পর প্রয়োজনীয় সব করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

নতুন বাইক কেনার পর করণীয়

নতুন বাইক কেনার পর করণীয়

নতুন বাইক কেনার পর আনন্দের পাশাপাশি কিছু দায়িত্বও চলে আসে। বাইকের যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ সঠিকভাবে না করলে এটি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই নতুন বাইক কেনার পর কী কী করণীয় তা জানাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই নিবন্ধে আমরা নতুন বাইক কেনার পর প্রয়োজনীয় সব করণীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

১. প্রাথমিক পরিদর্শন ও নিবন্ধন

বাইক পরিদর্শন: নতুন বাইক কেনার পর প্রথম কাজ হল বাইকের সম্পূর্ণ পরিদর্শন করা। দেখুন সব পার্টস ঠিকঠাক আছে কিনা, কোনো ক্ষতি বা খুঁত রয়েছে কিনা। বিশেষ করে ব্রেক, টায়ার, লাইট এবং ইঞ্জিন সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা তা যাচাই করুন।

নিবন্ধন ও বীমা: বাইক কিনার পর বাইকটি নিবন্ধন করানো বাধ্যতামূলক। স্থানীয় ট্রাফিক অফিসে গিয়ে নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। পাশাপাশি, বাইক বীমা করাও খুবই জরুরি। বীমা আপনার বাইককে অপ্রত্যাশিত দুর্ঘটনা থেকে সুরক্ষা প্রদান করবে।

২. প্রথম সার্ভিসিং

নতুন বাইক কেনার পর প্রথম সার্ভিসিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত, বাইক প্রস্তুতকারক সংস্থা নির্দিষ্ট কিলোমিটার পার হওয়ার পর প্রথম সার্ভিসিং করার পরামর্শ দেয়। প্রথম সার্ভিসিংয়ে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন, ফিল্টার পরিষ্কার করা, ও বিভিন্ন পার্টসের পরিদর্শন করা হয়।

৩. রাইডিং নিয়মাবলী

  • নিরাপত্তা সরঞ্জাম: নতুন বাইক কেনার পর, সবার আগে নিরাপত্তা সরঞ্জাম যেমন হেলমেট, গ্লাভস, জ্যাকেট ইত্যাদি সংগ্রহ করুন। নিরাপত্তার জন্য এগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • বাইক চালানোর নিয়ম: প্রথম দিকে বাইক ধীরে ও সাবধানে চালান। নতুন ইঞ্জিনের জন্য প্রথম ১০০০ কিলোমিটার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সময়ে বাইক ধীরে চালানো উচিত এবং হঠাৎ ত্বরান্বিত করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

৪. নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ

  • ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন: নিয়মিত ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করুন। ইঞ্জিন অয়েল ইঞ্জিনের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং এর স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করে।
  • টায়ার চেক: টায়ারের প্রেসার নিয়মিত চেক করুন এবং প্রয়োজন অনুসারে তা পরিবর্তন করুন। টায়ার ভালো থাকলে রাইডিং অভিজ্ঞতা ভালো হবে এবং নিরাপত্তাও নিশ্চিত হবে।
  • ব্রেক সিস্টেম: ব্রেক সিস্টেম নিয়মিত চেক করুন। ব্রেক প্যাড, ব্রেক অয়েল ইত্যাদি পরিবর্তন করুন যাতে এটি সঠিকভাবে কাজ করে।

৫. বাইক ধোয়া ও পরিষ্কার করা

নিয়মিত বাইক ধুয়ে পরিষ্কার করুন। বাইকের উপর ধুলা ও ময়লা জমে থাকলে এটি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। পরিষ্কার রাখলে বাইকের সৌন্দর্যও বজায় থাকবে।

৬. বাইকের কাগজপত্র সংরক্ষণ

নতুন বাইক কেনার পর সমস্ত কাগজপত্র যেমন, রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, বীমা, সার্ভিসিং বুক ইত্যাদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করুন। এগুলো ভবিষ্যতে প্রয়োজন হতে পারে।

৭. বাইকের আনুষাঙ্গিক যোগ করা

নতুন বাইক কিনার পর কিছু আনুষাঙ্গিক যোগ করতে পারেন যেমন, সাইড স্ট্যান্ড, ফোন হোল্ডার, অতিরিক্ত লাইট ইত্যাদি। তবে, যোগ করার আগে নিশ্চিত করুন যে সেগুলো আইনি এবং নিরাপত্তার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

৮. রাইডিং ক্লাব ও কমিউনিটিতে যোগদান

বাইক রাইডিং ক্লাব বা কমিউনিটিতে যোগদান করলে আপনি নতুন নতুন রাস্তা ও রাইডিং টিপস সম্পর্কে জানতে পারবেন। এছাড়া, নতুন বন্ধু পাওয়ার সুযোগও থাকবে।

বাইক কেনার আগে জেনে নিন

মোটরসাইকেল কেনার আগে করণীয় একটি পূর্ণাঙ্গ গাইড। মোটরসাইকেল কেনার চিন্তা করছেন? এটি একটি উত্তেজনাপূর্ণ সিদ্ধান্ত, তবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন যাতে আপনার কেনাকাটা সফল এবং সন্তোষজনক হয়। মোটরসাইকেল কেনার আগে নীচের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বিবেচনা করতে পারেন।

বাইক কেনার আগে জেনে নিন

বাজেট নির্ধারণ

মোটরসাইকেল কেনার প্রথম ধাপ হল আপনার বাজেট নির্ধারণ করা। আপনি কি পরিমাণ অর্থ খরচ করতে প্রস্তুত তা নির্ধারণ করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন মোটরসাইকেলের দাম পুরানো মোটরসাইকেলের তুলনায় বেশি হতে পারে, তবে এটি নির্ভরযোগ্যতা এবং কম রক্ষণাবেক্ষণের সুবিধা নিয়ে আসে।

মোটরসাইকেলের ধরন

Bike বিভিন্ন ধরন রয়েছে এবং প্রতিটি ধরন বিভিন্ন ধরনের যাত্রার জন্য উপযুক্ত। কিছু প্রধান ধরন হলো:

  • কমিউটার বাইক: দৈনন্দিন যাত্রার জন্য উপযুক্ত, জ্বালানি সাশ্রয়ী এবং রক্ষণাবেক্ষণ কম।
  • ক্রুজার ( cruiser) : লম্বা যাত্রার জন্য আরামদায়ক এবং স্টাইলিশ।
  • স্পোর্টস বাইক: উচ্চ গতির এবং শক্তিশালী পারফরম্যান্স।
  • অফ-রোড বাইক: কাঁচা রাস্তা এবং দুর্গম স্থানে চলার জন্য উপযুক্ত।

আপনার প্রয়োজন এবং যাত্রার ধরন অনুযায়ী সঠিক motorcycle নির্বাচন করুন।

ব্র্যান্ড এবং মডেল নির্বাচন

বিভিন্ন ব্র্যান্ড এবং মডেলের motorcycle বাজারে উপলব্ধ। জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলির মধ্যে হোন্ডা, ইয়ামাহা, সুজুকি, কাওয়াসাকি এবং বাজাজ উল্লেখযোগ্য। প্রতিটি ব্র্যান্ডের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং সুবিধা রয়েছে। নির্দিষ্ট মডেলগুলির মধ্যে তুলনা করে আপনার জন্য সেরা বিকল্পটি নির্বাচন করুন।

See More: পুরাতন মোটরসাইকেল কেনার নিয়ম

জ্বালানি সাশ্রয়

জ্বালানি সাশ্রয় মোটরসাইকেল কেনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। জ্বালানির দাম বৃদ্ধির সাথে সাথে জ্বালানি সাশ্রয়ী motorcycle দীর্ঘমেয়াদে অর্থ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে। প্রতিটি মডেলের মাইলেজ এবং জ্বালানি সাশ্রয়ের তথ্য দেখে সিদ্ধান্ত নিন।

রক্ষণাবেক্ষণ এবং খরচ

motorcycle রক্ষণাবেক্ষণ খরচ এবং সার্ভিসিং সুবিধা সম্পর্কে জানুন। কিছু মডেল নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হতে পারে এবং সার্ভিসিং খরচ বেশি হতে পারে। স্থানীয় সার্ভিস সেন্টার এবং খুচরা যন্ত্রাংশ সহজলভ্য কিনা তা যাচাই করুন।

নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য

মোটরসাইকেলের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যগুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ব্রেকিং সিস্টেম, এন্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেম (ABS), ট্র্যাকশন কন্ট্রোল এবং হেডলাইটের কার্যকারিতা বিবেচনা করুন। ভালো মানের হেলমেট এবং অন্যান্য সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার করুন।

পরীক্ষা চালনা

motorcycle কেনার আগে অবশ্যই পরীক্ষা চালনা করুন। পরীক্ষা চালনার সময় মোটরসাইকেলের আরাম, নিয়ন্ত্রণ এবং পারফরম্যান্স মূল্যায়ন করুন। আপনার আরামের জন্য উপযুক্ত কিনা তা নিশ্চিত করুন।

বীমা এবং নিবন্ধন

motorcycle কেনার পর বীমা এবং নিবন্ধন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বীমা আপনার আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে এবং নিবন্ধন আপনাকে আইনগত সুরক্ষা প্রদান করবে। বিভিন্ন বীমা কোম্পানির পরিকল্পনা এবং প্রিমিয়াম দেখে সঠিক বীমা নির্বাচন করুন।

ব্যবহারকারীদের পর্যালোচনা

ইন্টারনেটে বিভিন্ন মোটরসাইকেল সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের পর্যালোচনা পড়ুন। ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা এবং মতামত আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। বিভিন্ন ফোরাম এবং রিভিউ ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করুন।

পরিবেশ বান্ধবতা

পরিবেশ বান্ধব মোটরসাইকেল নির্বাচন করা আমাদের পরিবেশ রক্ষার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ইলেকট্রিক motorcycle এবং হাইব্রিড Bike পরিবেশ বান্ধব এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী হতে পারে।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

সব কিছু বিবেচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিন। আপনার প্রয়োজন, বাজেট, এবং অন্যান্য বিষয়গুলি বিবেচনা করে সঠিক মোটরসাইকেলটি নির্বাচন করুন। সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সময় নিন এবং সব দিক ভালোভাবে পর্যালোচনা করুন।

Bike কেনা একটি বড় সিদ্ধান্ত, এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। সঠিক গবেষণা এবং বিবেচনা করে, আপনি আপনার প্রয়োজন এবং পছন্দ অনুযায়ী সেরা মোটরসাইকেলটি পেতে পারেন। আপনার যাত্রা নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক হোক!

উপসংহার

নতুন বাইক কেনার পর করণীয় এবং মোটরসাইকেল কেনার আগে করণীয় সম্পূর্ণ গাইড। নতুন বাইক কেনার পর আনন্দের পাশাপাশি কিছু দায়িত্বও চলে আসে। নতুন বাইক কেনার পর  এবং বাইক কেনার আগে সঠিক যত্ন ও রক্ষণাবেক্ষণ অত্যন্ত জরুরি। উপরোক্ত নির্দেশনাগুলো মেনে চললে আপনি আপনার বাইকের দীর্ঘস্থায়ীতা এবং কার্যক্ষমতা নিশ্চিত করতে পারবেন। নিরাপত্তা এবং রাইডিং এর মজা বজায় রাখতে এই গাইডটি অনুসরণ করুন এবং আপনার বাইক রাইডিং অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত করুন।

নতুন বাইক কেনার পর করণীয়

নতুন বাইক কেনার পর করণীয়, বাইকের শোরুম পেপার কি কি, পুরাতন বাইক কিনতে কি কি কাগজ লাগে, বাইকের শোরুম পেপার হারিয়ে গেলে করণীয়, বাইকের নাম ট্রান্সফার খরচ ২০২৪, নতুন মোটরসাইকেল, মোটরসাইকেল ট্যাক্স টোকেন ফি ২০২৩, ভালো বাইক চেনার উপায়, মোটরসাইকেল কেনার আগে, সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক কেনার নিয়ম, কোন কোম্পানির বাইক ভালো, পুরাতন মোটরসাইকেল ক্রয় বিক্রয় চুক্তিনামা, সেকেন্ড হ্যান্ড মোটরসাইকেল এর দাম, সেকেন্ড হ্যান্ড বাইক শোরুম, পুরাতন বাইক ক্রয় বিক্রয় ঢাকা, পুরাতন বাইক কিনতে চাই।

01675565222
লাইভ চ্যাট
Exit mobile version